www.facebook.com/chera.patar.golpo

মঙ্গলবার, ৭ জুলাই, ২০১৫

ক্রিয়েটিভ! ক্রিয়েটিভ!! ভাইয়া এতো ক্রিয়েটিভ ভাবনা কীভাবে তৈরি করবো? সব ক্রিয়েটিভ কাজ তো শেষ। আপনি যদি এমনটাই ভাবেন তাহলে এই টিউনটি আপনার জন্যই। এবার সবাই নিজের ক্রিয়েটিভ জগত তৈরি করুন!!

জীবনে উন্নতি এবং খ্যাতির প্রধান সোপান ক্রিয়েটিভ কাজ। ক্রিয়েটিভ চিন্তা এবং ভাবনা ছাড়া কখনও এই জগতে বড় হওয়া সম্ভব না। কিন্তু সবাই ক্রিয়েটিভ চিন্তা করতে পারে না বা অনেকে ভাবে তাদের ক্রিয়েটিভ চিন্তা করার ক্ষমতা নাই। কিন্তু এটি ভুল। মানুষ জন্ম থেকে কিছু নিয়ে জন্মায় না। যা হয় সব তার নিজের পরিবেশ এবং কাজের ফল।
সেহেতু আপনি চেষ্টা করলে আপনার এক্সট্রা কিছু কোয়ালিটি গড়ে তুলতে পারেন। যা হয়তো আপনার ভবিষ্যৎ কে আরও একটু সুন্দর করতে সহায়তা করবে। গান্ধীজীর একটা কথা খুব মনে পড়ে, The future depends on what you do today (আপনি আজ যা করবেন তার উপর নির্ভর করবে আপনার ভবিষ্যৎ)
কিন্তু অনেক সময় আমরা ভাবী ক্রিয়েটিভ কাজ হয়তো আমার দ্বারা সম্ভব না। বা আমি ঐসব  লোকের দলে না। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, আপনি যেখানেই থাকুন, যেভাবেই থাকুন সেখান থেকেই আপনি আবার ইউ-টার্ন (U-Turn) দিতে পারেন। তবে সেজন্য আপনার নিজের উপর অগাধ কনফিডেন্স থাকা লাগবে।

যে ২০ ধারণা আপনাকে সৃজনশীল চিন্তা করতে সহায়তা করবেঃ

১) রিল্যাক্স মুডে ভাবুনঃ

আমরা সারাদিন কর্মব্যস্ততার মধ্যে থাকি। এই সময় নানা ভাবনা আমাদের মনে উঁকি দেয়। কিছু আসলেই কাজের কিন্তু আমরা ব্যস্ততার মধ্যে সেগুলো গুলিয়ে ফেলি। সেহেতু আপনি দিনের যে সময় খুব ফ্রি থাকেন। সেই সময় জাস্ট নিরিবিলি বসে পড়ুন বা নির্জন কোথাও সময় দিন নিজের কাছে নিজেকে, এই রিল্যাক্সের সময় আপনি নতুন কিছু মনের গহীন থেকে বের করতে পারবেনই। প্রকৃতির নিরন্তর কাছে থেকে এবং নিজের কাছে নিজেকে সপে দিলে আপনার ভিন্ন ভাবনার ভেতর নতুন কিছু আনতে সহজ করবে। তবে নতুন কিছু বের করার উদ্দেশ্যে বা সংকল্প করে বসবেন না। জাস্ট রিল্যাক্স করবেন এবং এটা আপনাকে কখন নতুন ভাবনা নিয়ে আসবে আপনি নিজেই বুঝে উঠতে পারবেন না।

২) নতুন মানুষের সংস্পর্শ আসুনঃ

যখনি সুযোগ হবে তখনই পারলে নতুন কিছু মানুষের সান্নিধ্য নিন। আপনার চলার পথে, কর্মক্ষেত্রে যেখানে নতুন মানুষ পাবেন তাদের সাথে আপনার চিন্তা-ভাবনা শেয়ার করুন এবং তাদের চিন্তাকে আগ্রহের সহিত শুনুন। এখান থেকে মূল্যবান কিছু ভাবনা আপনি পেয়ে যেতেই পারেন। তাছাড়া সেই অভিজ্ঞতা আপনার নতুন কিছু সৃষ্টিতে সহায়তা করবে।

৩) ভাবনা বিনিময় করুনঃ

আপনার নতুন ভাবনা বিনিময় করুন। অন্যের ভাবনার সাথেও নিজে সম্পৃক্ত হন। বিভিন্ন ব্লগের সাথে যুক্ত হন। ব্লগ আপনার ভাবনা শেয়ার এবং অন্যের ভাবনার সাথে সম্পৃক্ত হতে বিশেষ সহায়তা করবে। অন্যের ভাবনায় যখন আপনি কমেন্ট করতে যাবেন তখন আপনি তাদের মতের সাথে কিছু মন্তব্য করবেন। যা আপনার চিন্তা শক্তি বৃদ্ধি করবে। বিভিন্ন ফোরামে যুক্ত থাকলে আপনি চিন্তা শক্তি বহুগুন বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া নতুন নতুন মানুষ, চিন্তার সাথে নিজেকে মানাতে পারবেন।

৪) সৃষ্টিশীল লেখকের বই পড়ুনঃ

বই শুধু মনের ক্ষুদাই মেটাই না, এটা আপনাকে আপনার মতো করে ভাবতে শেখায় সাথে নতুন নতুন কিছুর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। নতুন নতুন আইডিয়ার সাথে রাখে, নতুন উদ্ভাবনের মাঝে নিজেকে তৈরি করে। সেহেতু নতুন পুরাতন ভালো ভালো লেখকের বই পড়ুন। বই আপনাকে নতুন বহু জিনিসের সাথে পরিচিত করবে, নতুন কিছু সৃষ্টিতে সাহস, শক্তি এবং ভাবনা দিবে।

৫) সাম্প্রতিক নিউজের সাথে একাত্ম থাকুনঃ

নতুন নতুন সৃজনশীল উদ্ভাবন করতে সাপ্রতিক নিউজের থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি দেশের বিভিন্ন ঘটনার সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ঘটনার সাথে আপনি জড়িত হতে পারবেন। যা আপনার নতুন ভাবনা তৈরিতে খুব সাহায্য করবে।

৬) নিজের সাথে কথা বলুনঃ

মাঝে মাঝে আপনি খুব হতাশ হতে পারেন বা নিজের কাছে অপরাধী হয়ে উঠতে পারেন। এই সময় এটা আপনাকে খুব সাহায্য করবে। জাস্ট নিজেই নিজের সাথে কথা বলবেন এবং শব্ধ করে। মনীষীরা নাকি এটাতে অনেক ফল পাইতেন।
তবে সাবধান মানুষের সামনে এটা করতে যাবেন না, তাহলে পাগল বলতে দ্বিধা করবে না।

৭) তর্ক করুনঃ

পরিচিত বন্ধু বা হালকা পরিচিত কারও সাথে তর্কে জড়াতে পারেন। নিজেদের তৈরি টপিকস বা সাম্প্রতিক কোন নতুন ঘটনা নিয়ে, এতে আপনার যুক্তি শক্তি এবং চিন্তা শক্তি বাড়বে।

৮) নিজের কাজ নিজে করুন মাঝে মাঝেঃ

নিজের কাজ নিজে করুন মাঝে মাঝে। এতে আপনি গোছাতে পারবেন নিজের কিছু ভাবনা। সবসময় অন্নকে দিয়ে কাজ করাতে বিশ্বাসী হবেন না। নিজের কাজের ভেতর অনেক ভাবনা লুকিয়ে থাকে।

৯) রিয়িলিটি শো দেখুনঃ

মাঝে মাঝে বিনোদনের জন্য রিয়িলিটি শো দেখুন। এটি আপনাকে নতুন কারও চিন্তার সাথে একাত্ম হতে সহায়তা করবে। নতুন মানুষের চিন্তা থেকে নতুন কিছু ভাবনা বের হতেই পারে।

১০) নিজের ভাবনাকে মাঝে মাঝে বেশি মূল্য দিনঃ

সব সময় আপনার ক্লায়েন্ট যা চাইবে তা না করে নিজের থেকেও কিছু করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার নিজের ভেতরের সুপ্ত প্রতিভা খুঁজে পেতে সহায়ক হবে। আপনার মনের ক্লান্তিও দূর হবে।

১১) নতুন জায়গায় ভ্রমণ করুনঃ

সময় সুযোগ পেলেই নতুন নতুন জায়গায় ভ্রমণ করুন। দেশের ভেতর বা দেশের বাইরে। এতে করে আপনি অনেক নতুন মানুষের সাথে মিশতে পারবেন। পুরাতন বন্ধুদের সাথে হঠাৎ করে নতুন কোন জায়গায় ভ্রমণ করুন। এতে আপনি উৎসাহ পাবেন, সাথে নতুন অনেক ধারণার সাথে যুক্ত হতে পারবেন।

১২) নতুন বন্ধু তৈরি করুনঃ

সুযোগ হলে নতুন নতুন বন্ধু তৈরি করুন। তাতে আপনি নতুন অনেক আইডিয়ার সাথে একাত্ম হতে পারবেন। তাদের সাথে এক সাথে ট্রিট দিতে পারেন, এটাকে আপনাকে সবল করবে বিভিন্ন দিকে।

১৩) স্পোর্টে যুক্ত থাকুনঃ

নতুন পুরাতন বন্ধুদের সাথে গ্রুপ কোন খেলা করতে পারেন। তাতে আপনার ব্রেন ভালো কাজ করবে, বহুদিনের কর্মক্লান্তি দূর হবে। পছন্দের খেলা মাঠে বসে উপভোগ করতে পারেন অনেকে মিলে।

১৪) স্পেশাল টি ব্রেকে যানঃ

সবসময় যেখান থেকে চা বা কফি খান তার ব্যতিক্রম মাঝে মাঝে করুন। একটু দূরে রোড সাইডে চা খেতে পারেন। যেখান থেকে বাইরের মানুষের চলাচল দেখা যাবে। তবে খুব কোলাহল থাকবে না। বিশ্বাস করুন, এটি আপনাকে অনেক বেশি সজীব করবে।

১৫) নিজেকে নতুন গিফট করুনঃ

মাঝে মাঝে পারলে নিজের জন্য নিজেই গিফট কিনুন। তবে প্রয়োজনীয় কিছু কিনুন। যা আপনার চাহিদাও মেটাবে আবার নিজেকে সজীব এবং মোটিভেট করবে।

১৬) ভিন্ন রাইডে চড়ুনঃ

আপনি যে সব যানে চলাচল করেন, তার ব্যতিক্রম করুন মাঝে মাঝে। হয়তো পাবলিক বাসে উঠে পড়লেন বা ট্রেনে চড়ে একটু ঘুরে আসলেন। এটা আপনাকে নতুন নতুন অনেক অভিজ্ঞতা তৈরিতে সহায়তা করবে। নৌকা ভ্রমণেও আপনার অনেক সজীব করবে।

১৭) মেডিটেশন করুনঃ

মেডিটেশন বা ইয়োগা কর্ম ক্লান্তি বা স্ট্রেস দূর করতে খুব সাহায্য করে। মাঝে মাঝে আপনি গ্রুপ মেডিটেশনে যুক্ত হতে পারেন বা গ্রুপ ইয়োগা এটা আপনাকে প্রশান্তি করবে, নতুন ধারণা তৈরিতে অনেক বেশি হেল্প করবে। নিজে নিজে প্রকৃতির মাঝেও মেডিটেশন করবেন মাঝে মাঝে। এটা আপনার সুপ্ত প্রতিভা জাগ্রত করবে।

১৮) প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যানঃ

মাঝে মাঝে খুব বেশি প্রকৃতির সাথে মিশে যান। পার্ক সবসময় হারিয়ে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত নন। সেজন্য নিরিবিলি নির্জন প্রকৃতি বেঁছে নিন। সাথে সঙ্গী হিসেবে আপন কাউকে রাখুন। এটা আপনাকে শহরের কর্ম ব্যস্ততা থেকে দূরে রাখবে এবং নতুন উদ্ভাবনী চিন্তা করতে সহায়তা করবে।

১৯) দাতব্য সংস্থার সাথে যুক্ত থাকুনঃ

দাতব্য কিছু সংস্থার সাথে নিজেকে যুক্ত রাখুন এবং মাঝে মাঝে সেখানে ভিজিট করুন। এতে করে আপনি আপনার জগতের বাইরের কিছু নতুন মুখের সাথে উঠা-বসা করতে পারবেন। আপনাকে নতুন কিছু করার প্ল্যান এবং সাহস দিবে।

২০) কিছু লেখার চেষ্টা করুনঃ

মিজের কাছে হোক আর বিভিন্ন ব্লগে হোক নিজের ছোট্ট ভাবনা মাঝে মাঝে লিখে রাখুন। এতে করে আপনার চিন্তার প্রসারতা আপনার কাছে তুলে ধরবে এই লেখা মাঝে মাঝে।
সৃজনশীল মানুষের সংস্পর্শে থেকে এই জিনিস গুলো খুব উপলব্ধি করেছি। তারা অনেক সময় এমন কিছু করে যা আপনি ভাবতেই পারবেন না। আপনি নিজেও করতে পারবেন এইসব কাজ। সেজন্য একটু নিজেকে নিজের মতো করে চলতে দিন এবং তার মধ্যে নিজেকে একটু সাজিয়ে তুলুন।
"Create ideas" ধন্যবাদ সবাইকে। :)

শুক্রবার, ১২ জুন, ২০১৫

আপকামিং অপারেটিং সিস্টেম “Android M” এর সাতকাহন!

অ্যান্ড্রোয়েড হলো বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেম। নিত্য নতুন ফিচার আর কয়েকদিন পর পর আপডেটের কারনে এখনো অ্যান্ড্রোয়েড জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। নতুন ফিচার সংযোজন এবং গ্রাহকদের সর্বাধিক সুবিধা দিতে সম্প্রতি অ্যান্ড্রোয়েড তাদের আরও একটি ভার্সনের ঘোষনা দিয়েছে। অ্যান্ড্রোয়েড নতুন এই ভার্সনটির কোন বিশেষ নামকরন অফিশিয়ালি করা না হলেও এটাকে প্রাথমিক ভাবে “অ্যান্ড্রোয়েড এম” (Android M) হিসাবেই বলা হচ্ছে। যদিও নতুন এই অপারেটিং সিস্টেমের ফাইনাল রিলিজ হয়নি, তবে পরীক্ষামূলক হিসাবে গুগল এর ডেভেলপার প্রিভিউ উন্মোক্ত করেছে। সব ধরনের ত্রুটি বিচ্যুতিকে সংশোধন করে খুব শীঘ্রই এর ফাইনাল ভার্সন পাওয়া যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। একটা নতুন অপারেটিং সিস্টেম উন্মোক্ত করা হলেই সেটার ফিচারস এবং সুযোগ সুবিধা নিয়ে মানুষের আগ্রহের সীমা থাকে না। আর যদি টেকটিউনসের একঝাঁক প্রযুক্তি প্রেমিদের কথা ভাবি তাহলে তো কথায় নেই। তাই টেকটিউনস পরিবারের জন্য আজ প্রথম বারের মতো উন্মোচিত হতে যাচ্ছে “অ্যান্ড্রোয়েড এম” এর সাতকাহন।

Android M – গুগলের নতুন অপারেটিং সিস্টেম

আমার মনে হয় বিশ্ববাসীকে প্রযুক্তির নিত্য নতুন সুবিধাগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য গুগল সব সময় মুখিয়ে থাকে। তা না হলে কয়েকদিন পর পর কেউ নতুন অপারেটিং সিস্টেম রিলিজ করে। একটা অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আসতে না আসতেই দেখা যায় অন্যটা আসার উপক্রম হয়ে যায়।  ক’দিন আগেই গুগলের নতুন স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেম ললিপপ রিলিজ হলো। তার কয়েক মাস পরেই আবার এই “অ্যান্ড্রোয়েড এম”! তবে ধারনা করা হচ্ছে এবারের অপারেটিং সিস্টেম স্মার্টফোন পারসোনালাইজেশনের ক্ষেত্রে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। কারন বর্তমানে রিলিজ হওয়া এবং আমার আজকের টিউনের বিষয়বস্তু ডেভেলপার প্রিভিউটাই কিন্তু শেষ কথা নয়, ফাইনাল রিলিজ কিন্তু এখনো বাকি!

গুগল কর্তৃক রিলিজ হওয়া ডেভেলপার প্রিভিউ  এর নাম “অ্যান্ড্রোয়েড এম” রাখা হলেও ফাইনাল নাম কী হবে সেটা এখনো নির্ধারন হয়নি। তবে ফাইনাল রিলিজে নাম যেটাই হোক না কেন, সেটা কিন্তু অবশ্যই অ্যান্ড্রোয়েড ৬.০ হিসাবেই থাকবে। ডেভেলপার প্রিভিউয়ে থাকা বাগ গুলো ফিক্স করার পরে “অ্যান্ড্রোয়েড এম” যে অন্য অপারেটিং সিস্টেমগুলোর চাইতে দ্রুতগতিতে আগাবে সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে “অ্যান্ড্রোয়েড এম” এ ইউজার কন্ট্রোল বাড়ানোর ক্ষেত্রে ম্যাসিভ একটা পরিবর্তন আসবে বলেই সবার ধারনা। যাহোক, ভবিষ্যতে কী হবে না হবে সেটা না ভেবে চলুন এক নজরে জেনে আসি যে, “অ্যান্ড্রোয়েড এম” এ এমন কী আছে যেটা এই অপারেটিং সিস্টেমকে অন্যদের চেয়ে স্পেশাল প্রমাণ করবে!

অ্যাপ ইনফো এবং পারমিশনস – App Info And Permissions

অ্যান্ড্রোয়েড এম এ অ্যাপ্লিকেশনগুলো পার্সোনালি হ্যান্ডল করার জন্য গ্রাহকদের সব থেকে বেশি সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ অ্যাপসগুলো রান করার জন্য আপনার পারমিশন এর প্রয়োজন হবে। আগে কোন অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার সময় কেবল পারমিশনের প্রয়োজন হতো। এখন সেগুলো রান করতেও পারমিশন প্রয়োজন হবে। তাছাড়া স্টোরেজে অ্যাপস ইন্টারফেইসগুলো আগের চাইতে অনেক সুন্দর দেখাবে। উপরন্তু অ্যাপস লিংক, ডিসপ্লে সবগুলোই নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করতে পারবেন।

এখন কথা হলো, অ্যাপস রানটাইমে পারমিশন বলতে আসলে কী বুঝানো হচ্ছে? আপনি যখন কোন অ্যাপলিকেশন ইনস্টল করতে যাবেন তখন যে পারমিশন অপশনগুলো আসে সেগুলো কি কখনো পড়ে দেখেছেন? আসলে অ্যাপস পারমিশনগুলোর মধ্যে থাকে লোকেশন এক্সেস, এড এক্সেস ইত্যাদি। এগুলো অটোমেটিক অন থাকে বলে প্রত্যেকটা অ্যাপস আপনার কার্যক্রম রেকর্ড করতে পারে। তবে আপনি যদি প্রত্যেকটা অ্যাপস এর ক্ষেত্রে পারমিশন সেটিংস পরিবর্তন করে দেন তাহলে আপনাকে আর এসব সমস্যায় পড়তে হবে না। অন্যন্য ভার্সনে আলাদা করে পারমিশন সেটিংস পরিবর্তন অপশন না থাকলেও “অ্যান্ড্রোয়েড এম” এ এই ফিচারটি সংযুক্ত করা হয়েছে।

Doze – ডিভাইসের ব্যাটারী ডাক্তার

“অ্যান্ড্রোয়েড এম” চালিত ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফকে ইমপ্রোভ করার জন্য নতুন যে ফিচারটি সংযুক্ত করেছে তার নাম হলো – Doze। এই শব্দটি এসেছে Deep-Sleep State এর সংক্ষেপ হিসাবে যা আপনার ফোনের ব্যাটারী ম্যানেজমেন্টে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দিবে। এই ফিচারটি সংযুগের ফলে ডিভাইসের প্রায় অর্ধেক শক্তি সঞ্চয় করা সম্ভব হয়েছে। তারমানে আপনার ডিভাইসের ব্যটারী আগের চেয়ে দ্বিগুন সময় ব্যবহার করা যাবে। তবে এই ব্যাটারী সাশ্রয় কেবল ডিভাইসের স্লিপ মোডে থাকার সময় পাওয়া যাবে।

ডিভাইস যখন আইডল মোডে থাকবে তখন Doze ফিচারটি অটোমেটিক একটিভেট হয়ে যাবে। এছাড়াও এই ফিচারটি গতি নির্ণায়ক পদ্ধতির ব্যবহার করে ফোন আনটাচড হওয়া মাত্রই একটিভেট হয়ে যেতে পারে। শুধুমাত্র নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস সচল রেখে Doze প্রায় সব ধরনের একটিভিটি স্লিপ মোডে নিয়ে যেতে পারে। এটাই মুলত এর প্রধান বৈশিষ্ট্য।

Android Pay – ভার্চুয়াল পেমেন্ট সিস্টেম

গুগল Wallet এর মতো অ্যান্ড্রোয়েড পে হলে হলো একটি NFC পেমেন্ট ফিচার, যা আপনাকে NFC এনাবল অ্যান্ড্রোয়েড ডিভাইস হতে কোন পার্টনার স্টোরের NFC টার্মিনালের সাথে ল্যানদেন করতে সাহায্য করবে। তবে গুগল ওয়ালেট এর সাথে এর বিশেষ পার্থক্য হলো এটি ডিভাইসে পূর্বে থেকেই ইনস্টল করা থাকবে। অ্যামেরিকাতে এটার বহুল ব্যবহার থাকলেও আমাদের দেশের জন্য এটা কতোটা উপযোগি এ বিষয়টি আমার বোধগম্য নয়। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞদের মতামত কাম্য।

Google Now on Tap – একের ভেতরে অনেক কিছু

Google Now হলো অ্যান্ড্রোয়েড এর জন্য একটি ভার্চুয়াল সহকারী যেটা আপনার ডিভাইসের আবহাওয়া বার্তা, ট্রাভেল রিমাইন্ডার, নিউজ এবং সার্চ সুবিধাকে বর্ধিত করবে। আর Now on Tap ফিচার আপনাকে অনেকটা মাল্টিপল ডিসপ্লের মতো সুবিধা দিবে। তার মানে ধরুন ফোনে কোন কাজ করছেন, এমন অবস্থায় আপনার কোন মেসেজ আসলো আর তার ভেতরের কোন কন্টেন্ট সার্চ করার প্রয়োজন হলো। এমন অবস্থায় শুধুমাত্র হোম বাটন প্রেস করে Now on Tap ফিচারের সাহায্যে আপনি কন্টেন্ট সার্চ করতে পারবেন।

Fingerprint – নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আরও একধাপ

ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি অ্যান্ড্রোয়েড নিরাপত্তায় যে কতোটা বড় পদক্ষেপ সেটা নিশ্চয় এতোটা বিশদভাবে বর্ণনার প্রয়োজন নেই। ফোন যখন আর্থিক লেনদেনের একটি মাধ্যম হয় তখন সেটাকে নিরাপদ রাখাটা বাধ্যতামূলক হয়ে দাড়ায়। তাছাড়া মোবাইল ফোন আমাদের একান্তই ব্যক্তিগত জিনিস। এটাতে অন্যের হস্তক্ষেপ এড়াতে, নিজের মতো অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি অনেক বেশি সহায়ক হবে বলে মনে হয়।

Two-Way Charging – ব্যাটারী চার্জিংয়ে এক নতুন দিগন্ত

স্বাভাবিক ভাবে আমরা ব্যাটারীকে শুধুমাত্র চার্জ গ্রাহক হিসাবে দেখে থাকি। চার্জিং উৎস হিসাবে ব্যাটারীকে বিবেচনা করা হয় না। কিন্তু “অ্যান্ড্রোয়েড এম” অপারেটিং সিস্টেমে আপনি একই ফোন দিয়ে অন্য ফোনকেও চার্জ করতে পারবেন। যেভাবে আমরা কোন পোর্টেবল ব্যাটারী দিয়ে করে থাকি। Android M এ ব্যাটারী চার্জ করার জন্য USB টাইপ C অর্থাৎ USB-C চার্জার ব্যবহৃত হবে। যেটাকে রিভার্সিবল চার্জার বলা হয়।

তবে মনে রাখতে হবে দুটো ডিভাইস যদি USB-C কানেকটিং কেবল সাপোর্ট না করে তাহলে এ পদ্ধতি সম্ভব হবে না। মজার ব্যাপার হলো স্বাভাবিক চার্জিং সময়ের থেকে ৩-৫গুন দ্রুত চার্জ হবে এই নতুন সিস্টেমে। ফোনের ধীরগতির চার্জের দিন মনে হয় তাহলে শেষ হতে চলেছে।

App Links – ঝামেলাবিহীন ফাইল ওপেনিং

নতুন কোন ফাইল বা লিংক ওপেন করতে গেলে যদি ডিফল্ট অ্যাপ সেট করা না থাকে তাহলে বিরক্তির সীমা থাকেনা! কারন নতুন লিংক কোন অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে ওপেন হবে তা আপনাকে ডিফাইন করে দিতে হয়। “অ্যান্ড্রোয়েড এম” এ এই সমস্যাটা থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যাবে। কারন কোন লিংক ওপেন করার জন্য সিস্টেম কর্তৃক একটি ফেরিফাইড অ্যাপ্লিকেশন থাকবে যেটা দিয়ে লিংকটি ওপেন হবে। এক্ষেত্রে ডেভেলপার আপনার হয়ে কাজটি করে দিবে। যা অনেক দ্রুতগতির, স্মোথ এবং ঝামেলাবিহীন হবে।

সামগ্রিক পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং সংস্কার

নতুন ফিচারগুলো দেখে এখনোই নিশ্চয় চোখ ছানাবড়া হয়ে গেছে তাইনা? কিন্তু নতুন মানে তো নতুনই, যেখানে বিষ্মিত করার মতো আরও অনেক কিছুই থাকবে। আসলে আমি এতোক্ষণ মেজর কিছু সংযোজনের কথা বর্ণনা করলাম। কিন্তু ফিচারগুলো শেষ হতে যে এখনো অনেক সময় বাকী। চলুন সংক্ষেপে দেখে আসি আরও কী আছে এতে-
  • এতে রয়েছে কাস্টমাইজেবল লকস্ক্রিন মেসেজ ফিচার, যার সাহায্যে আপনি লকস্ক্রিনে আপনার পছন্দ মতো কোন লেখা প্রদর্শন করতে পারবেন। এর আগে এখানে শুধু ইউজার নেইম প্রদর্শন করা যেতো।
  • ভলিয়্যুম কন্ট্রোলের জন্য সুন্দর ড্রপডাউন অপশন। যা আপনাকে আলাদা আলাদা ভাবে রিংটোন, মিডিয়া, এলার্ম এর ভলিয়্যুমগুলো সরাসরি কন্ট্রোলবার হোভার করে নিয়ন্ত্রন করতে সাহায্য করবে।
  • Do Not Disturb হলো একটি এডভান্স সাইলেন্ট ফিচার। এর সাহায্যে আপনি নির্দিস্ট দিনে নির্দিস্ট টাইমের জন্য অটো সাইলেন্ট মোড একটিভ করে রাখতে পারবেন। কিছু রুলস সেট করার মাধ্যমে এটার অনেক এডভান্স ফিচার পাওয়া যাবে।
  • অ্যাপ্লিকেশন নোটিফিকেশন অপশনে পূর্ণ অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন। তারমানে কী কী নোটিফিকেশনে শো করবে সেটা আপনি নিজে নির্ধারন করে দিতে পারবেন।
  • ডেভেলপার অপশনের জন্য রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন USB Configuration যার সাহায্যে MTP (Media Transfer Protocol), PTP (Picture TP), RNDIS (USB Ethernet), Audio Source, MIDI ইত্যাদি অপশনগুলো হ্যান্ডল করতে পারবেন।
  • এক্সটার্নাল স্টোরেজগুলো এমনভাবে ফরমেটেড হবে যেন সেগুলো ইন্টারনাল স্টোরেজের মতো ব্যবহৃত হয়। এরফলে ডাটা ট্রান্সফার প্রক্রিয়া সহজ এবং দ্রুততর হবে।

শেষ কথা

গুগলের প্রত্যেকটা প্রচেষ্টা থাকে মানুষকে অবাক করে দেওয়ার মতো। মাঝে মাঝে ভাবি গুগল না থাকলে মানুষ মনে হয় প্রযুক্তি কী জিনিস সেটা এতো ভালোভাবে বুঝতে পারতো না। তবে গুগলের নিত্য নতুন এরকম অপারেটিং সিস্টেম রিলিজ হওয়া অনেকেই ভালো চোখে দেখে না। কারন দামী একটা ফোন কেনার কয়েক মাস পরেই যখন সেটা ব্যাকডেটেড হয়ে যায় তখন দুঃখের সীমা থাকে না। জানি কিছুদিন পরে এই অপারেটিং সিস্টেমও পুরাতন হয়ে যাবে। তবুও ফিচার দেখে প্রশ্ন জাগে, আরও কি কিছু বাকী রাখছে গুগল?

মাত্র ১০০ টাকায় খুলেনিন আপনার ব্যাংক Account বয়স ১৮ এর কম হলেও হবে। সাথে থাকছে ফ্রি Master Debit Card।

PRIME BANK আপনাকে সুযোগ  দিচ্ছে আপনাদের অর্থাৎ যাদের বয়স ১৮ বছর এর কম তাদের ব্যাংক Account খোলার। এটা হলো PRIME BANK- Student Banking program.

এই ব্যাংক Account খুলতে আপনার প্রয়োজন হবে-
i)আপনার স্কুল বা কলেজের ID কার্ড
ii) আপনার মা/বাবার ভোটার ID কার্ড
iii) আপনার জন্ম নিবন্ধন
iv) আপনার এবং যার ভোটার ID কার্ড তার Passport Size এর ছবি ৩টি
v)আপনার চারিত্রিক সনদ
ব্যাংক Account খুলতে আপনাকে খরচ করতে হবে মাত্র ১০০ টাকা।
যার থেকে ৩৭ টাকা কেটে নেওয়া হবে আপনার Check book তৈরি করার জন্য।
ব্যাংক Account খুললে আপনি পাবেন একটি Check book একটি Master Debit Card যা দিয়ে আপনি যেকোন ATM থেকে টাকা উত্তলন করতে পারবেন। দোকান থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন। DBBL এর ATM থেকে টাকা তুলতে পারবেন কোন অতিরিক্ত চার্জ ছাড়াই। এছাড়াও Master Card Logo আছে এমন ATM থেকেও টাকা তুলতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ২৭ টাকা চার্জ দিতে হবে।
Master Debit Card এর জন্য আপনাকে কোন টাকা প্রদান করতে হবে না। এমন কি এর বার্ষিক কোন চার্জও নেই। কোন Hidden চার্জও নেই।
তাই দেরি না করে যাদের আসলেই ব্যাংক Account দরকার আছে তারা আপনাদের নিকটস্থ PRIME BANK-এ যোগাযোগ করুন।

সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৫

গ্রামীণফোন কাস্টমারদের জন্য ফ্রি ফেসবুক!

ফেসবুক প্রেমী বন্ধুদের জন্য গ্রামীণফোন নিয়ে এলো কোন খরচ ছাড়াই, একবারে ফ্রি ফেসবুক উপভোগের সুযোগ। আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যস্ত সময় কাটাতে যেকোন ফেসবুক মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বা প্রচলিত কোন মোবাইল ব্রাউজার বেছে নিন। সাথে আরও থাকছে ফ্রি ফেসবুক মেসেঞ্জার। আপনার জিপি প্রিপেইড সিম থেকে ডায়াল করুন *৫০০*৮৮#, ব্যাস!
এত কিছুর পরও কি অপেক্ষায় থাকবেন? ঝটপট আপনার গ্রামীণফোন সিম ব্যবহার করে বিনা খরচে পুরো মাসজুড়ে বন্ধুদের সান্নিধ্যে থাকুন, চালিয়ে যান আনলিমিটেড ফান আর ইমোশন শেয়ারিং!

অফারে প্রযোজ্য শর্তাবলী নিম্নরূপ:

  • এই ক্যাম্পেইনটি ২০ এপ্রিল, ২০১৫ থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত চলবে
  • অফারটি সকল গ্রামীণফোন প্রিপেইড কাস্টমারদের জন্য প্রযোজ্য
  • স্মার্টফোনে ফেসবুক, ফেসবুক মেসেঞ্জার ও কমোয়ো মেসেঞ্জার ব্যবহারের জন্য কোন চার্জ প্রযোজ্য নয়। অন্যান্য ডাটা ভিত্তীক সার্ভিস ব্যবহারের জন্য ডাটা চার্জ প্রযোজ্য
  • অফারটি পেতে ডায়াল করুন *৫০০*৮৮#
  • ফ্রি ফেসবুক অফারটির মেয়াদ ৩০দিন। মেয়াদ শেষে অফারটি ডিঅ্যাক্টিভ হয়ে যাবে
  • অপ্ট-ইন এর পর কাস্টমারগণ ফ্রি ফেসবুক (সর্বোচ্চ ৪এই) উপভোগ করতে পারবেন
  • থ্রিজি প্যাকেজ ব্যবহারকারী কোন কাস্টমার অফারটি নিয়ে থাকলে প্রাপ্য ফ্রি ফেসবুক ভলিউম মূল থ্রিজি প্যাকেজ ভলিউমের সাথে যোগ হবে। তবে প্রাপ্ত ফ্রি ভলিউম দিয়ে কেবল ফেসবুক, মেসেঞ্জার ও কময়ো ব্যবহার করা যাবে
  • ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নন এমন কোন কাস্টমার অফারটি নিয়ে থাকলে মেয়াদ শেষে (৩০দিন) অফারটি ডিঅ্যাক্টিভ হয়ে যাবে
  • মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে কোন কাস্টমার প্রাপ্ত ফ্রি ফেসবুক ভলিউম ব্যবহার করে ফেললে মেয়াদ পর্যন্ত ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য ০.০১টাক/১০কেবি হারে চার্জ প্রযোজ্য
  • ফ্রি ফেসবুক অফারে প্রাপ্য ভলিউম ফেসবুক মেসেঞ্জার ও কমোয়ো মেসেঞ্জারেও ব্যবহার করা যাবে
  • আনলিমিটেড ও স্মার্টপ্ল্যান ডাটা প্যাক ব্যবহারকারী কাস্টমারগণ ব্যবহৃত প্যাকটি ডিঅ্যাক্টভ করার পরই কেবল সঠিক অপ্ট-ইন এর মাধ্যমে ফ্রি ফেসবুক অফারটি উপভোগ করতে পারবেন
  • সংশ্লিষ্ট অনলাইন স্টোর থেকে কাস্টমারদের মেসেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে হবে
  • কাস্টমার অন্য কোন থ্রিজি অথবা টুজি প্যাক কিনে থাকলে প্রাপ্ত ফ্রি ফেসবুক ভলিউমও নতুন প্যাকে রূপান্তরিত হবে। ফ্রি ফেসবুক উপভোগ করতে কাস্টমারদের পুনরায় অপ্ট-ইন করতে হবে
  • ফ্রি ফেসবুকের অবশিষ্ট ভলিউম জানতে ডায়াল করুন *৫৬৬*১# আর অন্যান্য ইন্টারনেট প্যাক-এর ভলিউম ব্যালেন্স জানতে *৫৬৭# ডায়াল করতে হবে
  • ফ্রি ইন্টারনেটের সর্বোচ্চ স্পীড হবে ১এমবিপিএস সর্বোচ্চ গড় স্পীড নির্ভর করবে ব্যবহৃত হ্যান্ডসেট, কাস্টমার কখন, কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন, বিটিএস থেকে ব্যবহারকারীর দূরত্ব ইত্যাদি বিষয়ের উপর। ইন্টারনেট স্পীড কেবল থ্রিজি কাভারেজভূক্ত এলাকার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
  • ক্যাম্পেইন চলাকালীন একজন কাস্টমার ফ্রি ফেসবুক অফারটি সর্বোচ্চ ৩ বার অপ্ট-ইন করতে পারবেন

শুক্রবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৫

ফেসবুকে আপনার বন্ধুকে ধন্যবাদ জানান । এফবি নতুন ফিচার

আবার আমি হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজ আপনাদের দেখাবো ফেসবুকের একটি ফাটাফাটি ট্রিক্স। ফেসবুকের নতুন ফিচার। বন্ধুকে ধন্যবাদ জানান! আমি প্রথম এটা করে মুগ্ধ।

বন্ধুকে ধন্যবাদ ! :) 

বন্ধুকে ধন্যবাদ (1)

সাম্প্রতি ফেসবুক বন্ধুদের Thank You দেবার সিস্টেম চালু করেছে। একটু অন্য ভাবে। এর মাদ্ধমে আপনি ১০/১৫ টি পিকচার বা স্টাটাস দিয়ে ১ মিনিট এর ভিডিও টি বানাতে পারবেন।  আপনি চাইলে পুরনো ছবি দিয়েই করতে পারেন, চাইলে নতুন আপলোড করে বানাতে পারবেন।
চলুন দেখে নেয়া যাক সম্পূর্ণ প্রসেসটি।
প্রথমে এখানে যান। Say Thank You Facebook গেলেই এমন দেখতে পারবেন। এখান থেকে আপনার যে বন্ধুকে ধন্যবাদ জানাতে তাকে সিলেক্ট করুন। এবং সে আপনার কি মানে বন্ধু? পুরনো বন্ধু? নাকি ফ্যমিলি নিচে থেকে তা সিলেক্ট করুন। নিচে হলুদ হাইলাইট করা দেখুন।
বন্ধুকে ধন্যবাদ (2)

এবার সিলেক্ট হয়ে গেলে স্ক্রল করে নিচে যান, নিচে থেকে কাঙ্খিত্য পিকচার এবং স্টাটাস সিলেক্ট করুন। মিনিমাম ১০ টি।
বন্ধুকে ধন্যবাদ (3)

এবার Share Video ক্লিক করি। তাহলে এমন একটি বার্তা আসবে,
বন্ধুকে ধন্যবাদ (4)

এখান থেকে পছন্দমত Privacy  Select করুন। এবং পোস্ট ভিডিও ক্লিক করুন। তাহলে নিচের মত মেসেজ আসবে।
বন্ধুকে ধন্যবাদ (1)

১০ বা ১৫ সেকেন্ড পরেই আপনার কাছে একটি Notification আসবে যার মাধ্যমে আপনাকে Successful বার্তা সো করবে।
আজ এইটুকুই, ধন্যবাদ, সাথে থাকুন, আর বন্ধুদের দন্যবাদ জানান।


রবিবার, ২২ মার্চ, ২০১৫

ফেসবুকে লগইন করা সম্ভব পাসওয়ার্ড ছাড়াও !

কখনও ফেসবুকের কোনও কর্মীর সঙ্গে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম হেল্পডেস্কের মাধ্যমে কথা বলেছেন ? ফেসবুকের একজন কর্মী খুব সহজেই আপনার প্রোফাইল ফেসবুকে লগইন ব্যবহার করতে পারেন। আপনি কখনো চাইলেই আপনার অ্যাকাউন্ট সক্রান্ত কথা তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমারা আমাদের সমস্ত সমস্যাও তাদের কাছে শেয়ার করতে পারেন। ফেসবুক আমাদের সকলের কাছে সামাজিক যোগাযোগের এক বৃহত্তম ভার্চুয়াল নেটওয়ার্ক। অন্যান্য প্লাটফ্রম থেকে এটা স্বল্প খরচের পাশাপাশি অতি সহজে ব্যবহার করা সম্ভব বলে এর ব্যবহার মাত্রাতিক। এখন মূল কথায় আসি।

ফেসবুকে লগইন

ফেসবুকে লগইন (1)
আপনি জানেন কি ? প্রত্যেক ফেসবুক কর্মীর কাছে সমস্ত প্রোফাইলের জন্য একটি ‘মাস্টার পাসওয়ার্ড’ থাকে। অনেকটা চাবিওয়ালার কাছে যেমন একটি ‘মাস্টার কী’ থাকে, যা দিয়ে সহজেই যে কোনও তালা খোলা যায়, অনেকটা সেরকম। অনলাইন হেল্পডেস্কের সব কর্মী যদি এভাবে সমস্ত ইউজারের অ্যাকাউন্ট অ্যাকসেস করতে পারেন, তাহলে কী বা করবেন আপনি? আপনার অজান্তেই তো ঘটে যেতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। পোশাকি ভাষায় যাকে বলে ‘সিকিউরিটি ব্রিচ’।
তবে ফেসবুক সূত্রে খবর, একাংশ কর্মীর হাতেই থাকে এই মাস্টার পাসওয়ার্ড। তাও ইউজারের সম্মতি ছাড়া কারুর প্রোফাইলে ঢুকলে চাকরি হারাতে পারেন ওই কর্মী।
প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল আছেন এবং আগামি তে যেন সব সময় ভালো থাকেন এই কামনা রইলো।
গ্রামীণফোন দিয়ে Gazi TV লাইভ স্ট্রিমিং ফুল ফ্রী এন্ড্রয়েডে এবং সিম্বিয়ান ফোনে। (নেট এর Speed কম থাকলেও চলবে।)
Symbian Tricks with real player..
প্রথমেই real player এর Setting> Connection> Network এ গিয়ে Default Acces Point> Gp Internet দিয়ে সেভ করে বের হয়ে আসুন
তারপর নিচের Address টি  কপি করে Opera Mini এর Enter Address বার Paste করে Go দিন।
rtsp://10.165.58.54:1935/live/_definst_/gt4?wowzatokenendtime=1426274760&wowzatokenstarttime=1426188360&wowzatokenhash=gz2Abel5_ZbN1CjouSYqIlXnicCg0KGR0cvJZE-tkfI=
Symbian Tricks With Core Player:
প্রথমে এখান থেকে core playear ডাউনলোড করে নিন :
Click Here
অথবা Google সার্চ দিয়ে আপনার ফোনের ভার্সন অনুযায়ি Core Player ডাউনলোড করে নিন।
Core Player ওপেন করেন,অপশনে গিয়ে উপরের Address টা Url boxa পেষ্ করেন, and setting chaile gp internet দিন।
Android Tricks:
প্রথমে আপনার ফোনে নিচের মত সেটিং করে নিন।
Name: Trickmela
Apn: gpinternet
Proxy: No
Port: No
এবার আপনার এন্ড্রয়েড ফোনের MX player এর option এ গিয়ে network stream এ উপরের লিংক টা paste করুন আর ফ্রী Live TV দেখুন।
Note: লিংক টা পেষ্ট করার পর খেয়াল রাখবেন এই link এ যেনো space না থাকে। তবে যে কোন সময় এটা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই মোবাইলে টাকা অথবা না রখায় ভালো। 2G তে বাফারিং করে বাট 3g তে ফুল ক্লিয়ার।